অাত্নহত্যার অাধুনিক টিপস,,,, ,, আপনার খুব যদি আত্মহত্যা করতে ইচ্ছে হয় তাহলে আত্মহত্যা করার আগে একটা কাজ করতে পারেন।
,,,,,,অাত্নহত্যার অাধুনিক টিপস,,,,
,,
আপনার খুব যদি আত্মহত্যা করতে ইচ্ছে হয়
তাহলে
আত্মহত্যা করার আগে একটা কাজ করতে
পারেন।
পকেটে বেশ টাকা নিয়ে কিছুদিনের জন্য
হাওয়া
হয়ে যান। একদম হাওয়া! কেউ কিচ্ছু জানবে
না।
আপনার মা, বাবা,ভভাইবোন,প্রেমিক/
প্রেমিকা, বন্ধু, শত্রু; কেউ জানবে না আপনি
কোথায়! আপনি এসময়
জীবনের শেষ কয়টাদিন নিজের মতো করে
কাটাবেন চিন্তা করে বান্দরবন
রাঙামাটি থেকে ঘুরে
আসতে পারেন।
এরপর যখন আপনি বাসায় আসবেন; দেখবেন
কোন কিছুই আর আগের মতো নাই। ভয়ংকর
কিছু
একটা ঘটে গেছে। লক্ষ্য করবেন আপনার
প্রচন্ড শক্ত বাবা আপনাকে জড়িয়ে ধরে
হাউমাউ
করে শিশুর মতো কাঁদছে। আপনার মাকে
ইতিমধ্যে স্যালাইন দিয়ে রাখতে হয়েছে।
আপনার
চিন্তায় অসুস্থ হয়ে গেছে। আপনার আত্মীয়
স্বজন; যাদের আপনি ঠিকমতো চেনেনও না
তারাও
আপনার খোজ খবর নেয়ার জন্য ফোনের পর
ফোন দিতেই আছে। কেউ কেউ বাসায় চলে
এসেছে আপনাকে দেখার জন্যে। আপনার
ভাইবোন শক্ত করে আপনাকে ধরে আছে।
আপনি বাথরুম পেয়েছে কিন্তু আপনাকে
যেতে
দিচ্ছে না। ভয়ে! যদি আবার কোথাও চলে
যান।
আপনার কোন কোন ফ্রেন্ড এসে বলা
নেই,কওয়া নেই হঠাত ঠাস করে চড় বসিয়ে
দিতে
পারে!
"হারামজাদা! এতোদিন ধরে তোর কোন খবর
নাই!
জানাবি না কোথায় তুই? আমাদের আপন
মনে হয় না!
তোর চিন্তায় দুদিন ঘুমাইতেও পারতেছি
না!" এরপর
আবার চড়!
আপনার পরম শত্রুও; যে আপনাকে দেখতে
পারে না। আপনিও তাকে দেখতে পারেন
না। সেও
আপনার কাছে এসে খোজ নিচ্ছে। কোথায়
ছিলেন?
এদিকে পেপারেও বিজ্ঞপ্তি দেওয়া
হয়েছে।
পুলিশেও খবর দেয়া হয়েছে। সেটা নিয়েও
এক
হাংগামা! আপনার পাশের আন্টি; যার
কাজই হচ্ছে আপনার
ভুল ত্রুটি খুঁজে খুঁজে দেখে আপনার মায়ের
কানে দেয়া সেও এসে পরম মমতায় আপনার
মাথায়
হাত বুলিয়ে বলছে
" এমনটা কেউ করে বাবা?"
আপনার প্রেমিকার সাথে যখন দেখা হবে
লক্ষ্য
করবেন এক যন্ত্রণার মেশিন যেনো তাকে
ছিন্নভিন্ন করে ফেলেছে। তার দিকে
তাকাতে
পারবেন না। এক অদ্ভুত অভিমান নিয়ে সে
আপনার
দিকে তাকিয়ে আছে। সে অভিমানের
ভাষা আপনি
পড়তে পারবেন না!
আপনার যদি খুব আত্মহত্যা করতে ইচ্ছে
একবার
হাওয়া হয়ে যান কিছুদিনের জন্য। এরপর
ফিরে এসে
লক্ষ্য করবেন পৃথিবী কি অদ্ভুত ভালোবাসা
দিয়ে
আপনাকে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে রেখেছে।
আপনি এতোদিন বুঝতেই পারেন নি! এতো
সবকিছুর পর যখন একা একা আপনি বিছানায়
শুয়ে
থাকবেন; লক্ষ্য করবেন- থেমে থেমে
আপনার শরীরটা কেপে কেপে উঠছে। আপনি
নিজের অজান্তেই ঝরঝর করে কাঁদছেন!
এতো
ভালোবাসা হঠাত অনুভব করলে আপনি আর
নিজেকে ধরে রাখতে পারবেন না। এতো
ভালোবাসা একপাশে রেখে আপনি আর
আত্মহত্যা
করতে পারবেন না।
এতো বোকা আপনি না!
,,
তাছাড়া জীবনতো একটাই তাকে
ভালবাসতে শিখুন।।।।।
,,
আপনার খুব যদি আত্মহত্যা করতে ইচ্ছে হয়
তাহলে
আত্মহত্যা করার আগে একটা কাজ করতে
পারেন।
পকেটে বেশ টাকা নিয়ে কিছুদিনের জন্য
হাওয়া
হয়ে যান। একদম হাওয়া! কেউ কিচ্ছু জানবে
না।
আপনার মা, বাবা,ভভাইবোন,প্রেমিক/
প্রেমিকা, বন্ধু, শত্রু; কেউ জানবে না আপনি
কোথায়! আপনি এসময়
জীবনের শেষ কয়টাদিন নিজের মতো করে
কাটাবেন চিন্তা করে বান্দরবন
রাঙামাটি থেকে ঘুরে
আসতে পারেন।
এরপর যখন আপনি বাসায় আসবেন; দেখবেন
কোন কিছুই আর আগের মতো নাই। ভয়ংকর
কিছু
একটা ঘটে গেছে। লক্ষ্য করবেন আপনার
প্রচন্ড শক্ত বাবা আপনাকে জড়িয়ে ধরে
হাউমাউ
করে শিশুর মতো কাঁদছে। আপনার মাকে
ইতিমধ্যে স্যালাইন দিয়ে রাখতে হয়েছে।
আপনার
চিন্তায় অসুস্থ হয়ে গেছে। আপনার আত্মীয়
স্বজন; যাদের আপনি ঠিকমতো চেনেনও না
তারাও
আপনার খোজ খবর নেয়ার জন্য ফোনের পর
ফোন দিতেই আছে। কেউ কেউ বাসায় চলে
এসেছে আপনাকে দেখার জন্যে। আপনার
ভাইবোন শক্ত করে আপনাকে ধরে আছে।
আপনি বাথরুম পেয়েছে কিন্তু আপনাকে
যেতে
দিচ্ছে না। ভয়ে! যদি আবার কোথাও চলে
যান।
আপনার কোন কোন ফ্রেন্ড এসে বলা
নেই,কওয়া নেই হঠাত ঠাস করে চড় বসিয়ে
দিতে
পারে!
"হারামজাদা! এতোদিন ধরে তোর কোন খবর
নাই!
জানাবি না কোথায় তুই? আমাদের আপন
মনে হয় না!
তোর চিন্তায় দুদিন ঘুমাইতেও পারতেছি
না!" এরপর
আবার চড়!
আপনার পরম শত্রুও; যে আপনাকে দেখতে
পারে না। আপনিও তাকে দেখতে পারেন
না। সেও
আপনার কাছে এসে খোজ নিচ্ছে। কোথায়
ছিলেন?
এদিকে পেপারেও বিজ্ঞপ্তি দেওয়া
হয়েছে।
পুলিশেও খবর দেয়া হয়েছে। সেটা নিয়েও
এক
হাংগামা! আপনার পাশের আন্টি; যার
কাজই হচ্ছে আপনার
ভুল ত্রুটি খুঁজে খুঁজে দেখে আপনার মায়ের
কানে দেয়া সেও এসে পরম মমতায় আপনার
মাথায়
হাত বুলিয়ে বলছে
" এমনটা কেউ করে বাবা?"
আপনার প্রেমিকার সাথে যখন দেখা হবে
লক্ষ্য
করবেন এক যন্ত্রণার মেশিন যেনো তাকে
ছিন্নভিন্ন করে ফেলেছে। তার দিকে
তাকাতে
পারবেন না। এক অদ্ভুত অভিমান নিয়ে সে
আপনার
দিকে তাকিয়ে আছে। সে অভিমানের
ভাষা আপনি
পড়তে পারবেন না!
আপনার যদি খুব আত্মহত্যা করতে ইচ্ছে
একবার
হাওয়া হয়ে যান কিছুদিনের জন্য। এরপর
ফিরে এসে
লক্ষ্য করবেন পৃথিবী কি অদ্ভুত ভালোবাসা
দিয়ে
আপনাকে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে রেখেছে।
আপনি এতোদিন বুঝতেই পারেন নি! এতো
সবকিছুর পর যখন একা একা আপনি বিছানায়
শুয়ে
থাকবেন; লক্ষ্য করবেন- থেমে থেমে
আপনার শরীরটা কেপে কেপে উঠছে। আপনি
নিজের অজান্তেই ঝরঝর করে কাঁদছেন!
এতো
ভালোবাসা হঠাত অনুভব করলে আপনি আর
নিজেকে ধরে রাখতে পারবেন না। এতো
ভালোবাসা একপাশে রেখে আপনি আর
আত্মহত্যা
করতে পারবেন না।
এতো বোকা আপনি না!
,,
তাছাড়া জীবনতো একটাই তাকে
ভালবাসতে শিখুন।।।।।
Comments
Post a Comment