ভাষার বিশ্বজনীন বৈশিষ্ট্যসমূহসম্পাদনা যদি ভাষাকে কেবলমাত্র Md Moniruzzaman orfezakir
Md Moniruzzaman orfezakir
ভাষার বিশ্বজনীন বৈশিষ্ট্যসমূহসম্পাদনা
যদি ভাষাকে কেবলমাত্র যোগাযোগের
একটি উপায় হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা হয়,
তবে এটি মানুষের জন্য সীমাবদ্ধ একটি
বৈশিষ্ট্য নয়। কিন্তু মানুষের ভাষার এমন
কিছু বৈশিষ্ট্য আছে, যা অন্য প্রাণীদের
যোগাযোগ ব্যবস্থাগুলিতে দেখা যায় না।
মানুষের ভাষার সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হল
তার সৃষ্টিশীলতা বা সঞ্জননী ক্ষমতা, যা
হল মৌলিক ভাষিক এককগুলিকে সংযুক্ত
করে অসীম সংখ্যক বৈধ বাক্য সৃষ্টির
ক্ষমতা, যে বাক্যগুলির অনেকগুলিই হয়ত আজও
কেউ বলেনি বা শোনেনি।
ভাষাবিজ্ঞানীরা ভাষা সম্পর্কে গবেষণা
করে অনেকগুলি সত্য বের করেছেন, যেগুলি
সব ভাষার জন্য প্রযোজ্য:
যেখানেই মানুষ আছে, সেখানেই ভাষা
আছে। আদিম ভাষা বলে কিছু নেই।সব মনুষ্য
ভাষাই সমান জটিল এবং মহাবিশ্বের
যেকোন ধারণা প্রকাশে সমভাবে সক্ষম।
যেকোন ভাষার শব্দভাণ্ডারকে নতুন ধারণা
প্রকাশের সুবিধার্থে নতুন শব্দ গ্রহণ করিয়ে
সমৃদ্ধ করা যায়।সব ভাষাই সময়ের সাথে
পরিবর্তিত হয়।কথ্য ভাষাগুলির ধ্বনি ও
অর্থের মধ্যে সম্পর্ক এবং প্রতীকী
ভাষাগুলির ইঙ্গিত ও অর্থের মধ্যে সম্পর্ক
বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই যাদৃচ্ছিক।সব মনুষ্য
ভাষাতেই কতগুলি সসীম সংখ্যক ধ্বনি বা
ইঙ্গিত থাকে যেগুলি জোড়া লাগিয়ে
অর্থপূর্ণ একক বা শব্দ তৈরি করা হয়, এবং এই
শব্দগুলিকে আবার জোড়া লাগিয়ে অসীম
সংখ্যক সম্ভাব্য বাক্য তৈরি করা যায়।সব
ভাষার শব্দ ও বাক্যগঠনের সূত্রগুলি প্রায় একই
ধরনের।প্রতিটি কথ্য ভাষার বিচ্ছিন্ন ধ্বনি-
একক আছে, যেগুলিকে কতগুলি
ধ্বনিবৈশিষ্ট্যের মাধ্যমে সংজ্ঞায়িত
করা যায়। প্রতিটি কথ্য ভাষায় স্বরধ্বনি ও
ব্যঞ্জনধ্বনি আছে।সব ভাষাতেই ব্যাকরণিক
পদশ্রেণী বা ক্যাটেগরি যেমন বিশেষ্য,
ক্রিয়া, ইত্যাদি দেখতে পাওয়া যায়।সব
ভাষাতেই পুং বা স্ত্রী, মানুষ, জীবিত,
ইত্যাদি বিশ্বজনীন আর্থিক বৈশিষ্ট্য
দেখতে পাওয়া যায়।সব ভাষাতেই না-
বাচকতা, প্রশ্ন করা, আদেশ দেওয়া, অতীত
বা ভবিষ্যত নির্দেশ করা, ইত্যাদির ব্যবস্থা
আছে।মানুষের ভাষায় ভাষায় যে পার্থক্য,
তার কোন জৈবিক কারণ নেই। যেকোন সুস্থ
স্বাভাবিক মানব শিশু পৃথিবীর যেকোন
ভৌগোলিক, সামাজিক, জাতিগত বা
অর্থনৈতিক পরিবেশে যেকোন ভাষা
শিখতে সক্ষম।
যদি ভাষাকে কেবলমাত্র যোগাযোগের
একটি উপায় হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা হয়,
তবে এটি মানুষের জন্য সীমাবদ্ধ একটি
বৈশিষ্ট্য নয়। কিন্তু মানুষের ভাষার এমন
কিছু বৈশিষ্ট্য আছে, যা অন্য প্রাণীদের
যোগাযোগ ব্যবস্থাগুলিতে দেখা যায় না।
মানুষের ভাষার সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হল
তার সৃষ্টিশীলতা বা সঞ্জননী ক্ষমতা, যা
হল মৌলিক ভাষিক এককগুলিকে সংযুক্ত
করে অসীম সংখ্যক বৈধ বাক্য সৃষ্টির
ক্ষমতা, যে বাক্যগুলির অনেকগুলিই হয়ত আজও
কেউ বলেনি বা শোনেনি।
ভাষাবিজ্ঞানীরা ভাষা সম্পর্কে গবেষণা
করে অনেকগুলি সত্য বের করেছেন, যেগুলি
সব ভাষার জন্য প্রযোজ্য:
যেখানেই মানুষ আছে, সেখানেই ভাষা
আছে। আদিম ভাষা বলে কিছু নেই।সব মনুষ্য
ভাষাই সমান জটিল এবং মহাবিশ্বের
যেকোন ধারণা প্রকাশে সমভাবে সক্ষম।
যেকোন ভাষার শব্দভাণ্ডারকে নতুন ধারণা
প্রকাশের সুবিধার্থে নতুন শব্দ গ্রহণ করিয়ে
সমৃদ্ধ করা যায়।সব ভাষাই সময়ের সাথে
পরিবর্তিত হয়।কথ্য ভাষাগুলির ধ্বনি ও
অর্থের মধ্যে সম্পর্ক এবং প্রতীকী
ভাষাগুলির ইঙ্গিত ও অর্থের মধ্যে সম্পর্ক
বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই যাদৃচ্ছিক।সব মনুষ্য
ভাষাতেই কতগুলি সসীম সংখ্যক ধ্বনি বা
ইঙ্গিত থাকে যেগুলি জোড়া লাগিয়ে
অর্থপূর্ণ একক বা শব্দ তৈরি করা হয়, এবং এই
শব্দগুলিকে আবার জোড়া লাগিয়ে অসীম
সংখ্যক সম্ভাব্য বাক্য তৈরি করা যায়।সব
ভাষার শব্দ ও বাক্যগঠনের সূত্রগুলি প্রায় একই
ধরনের।প্রতিটি কথ্য ভাষার বিচ্ছিন্ন ধ্বনি-
একক আছে, যেগুলিকে কতগুলি
ধ্বনিবৈশিষ্ট্যের মাধ্যমে সংজ্ঞায়িত
করা যায়। প্রতিটি কথ্য ভাষায় স্বরধ্বনি ও
ব্যঞ্জনধ্বনি আছে।সব ভাষাতেই ব্যাকরণিক
পদশ্রেণী বা ক্যাটেগরি যেমন বিশেষ্য,
ক্রিয়া, ইত্যাদি দেখতে পাওয়া যায়।সব
ভাষাতেই পুং বা স্ত্রী, মানুষ, জীবিত,
ইত্যাদি বিশ্বজনীন আর্থিক বৈশিষ্ট্য
দেখতে পাওয়া যায়।সব ভাষাতেই না-
বাচকতা, প্রশ্ন করা, আদেশ দেওয়া, অতীত
বা ভবিষ্যত নির্দেশ করা, ইত্যাদির ব্যবস্থা
আছে।মানুষের ভাষায় ভাষায় যে পার্থক্য,
তার কোন জৈবিক কারণ নেই। যেকোন সুস্থ
স্বাভাবিক মানব শিশু পৃথিবীর যেকোন
ভৌগোলিক, সামাজিক, জাতিগত বা
অর্থনৈতিক পরিবেশে যেকোন ভাষা
শিখতে সক্ষম।
Comments
Post a Comment