ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অন্তর্গত সাত কলেজের শিক্ষার্থীর সনদে যা লেখা থাকবে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অন্তর্গত সাত
কলেজের শিক্ষার্থীর সনদে যা লেখা
থাকবে,,,,
,,
অধিভুক্ত হওয়ায় মানেই বিশ্ববিদ্যালের
শিক্ষ্যার্থী নয় বলে জানালেন ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ঢাবি ভিসি
প্রফেসর ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক।
কলেজের ভর্তি পরীক্ষা, শিক্ষা কার্যক্রম,
একাডেমিক পরীক্ষা, ফলাফল প্রণয়ন এবং
সিলেবাস প্রণয়ন সবকিছুই থাকবে ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধিভুক্ত কলেজগুলো
হলো: ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ,
সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, কবি
নজরুল কলেজ, বেগম বদরুন্নেসা সরকারি
মহিলা কলেজ, মিরপুর সরকারি বাঙলা কলেজ
ও সরকারি তিতুমীর কলেজ। পর্যায়ক্রমে
আরো কলেজ অধিভুক্ত করা হবে।
এসব কলেজের শিক্ষার্থীরা সনদও পাবে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের। তবে ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব শিক্ষার্থী এবং
অধিভুক্ত কলেজ সমুহের শিক্ষার্থীদের সনদে
পার্থক্য থাকবে।
এখনও যারা (Hons & Masters) পাশ করে বের
হয়ে যায় নি তারা সবাই জাতীয়
বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবর্তে ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইস্যু করা সনদ পাবে
বলে জানান হয়েছে। অধিভুক্ত হওয়ায় এখন
থেকে ওইসব কলেজের ভর্তি পরীক্ষা,
শিক্ষা কার্যক্রম, একাডেমিক পরীক্ষা,
ফলাফল প্রণয়ন এবং সিলেবাস প্রণয়ন
সবকিছুই থাকবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের
অধীনে। এসব কলেজের শিক্ষার্থীরা সনদও
পাবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের। তবে ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব শিক্ষার্থী এবং
অধিভুক্ত কলেজসমুহের শিক্ষার্থীদের সনদে
পার্থক্য থাকবে।
বিষয়টি আরো স্পষ্ট করে ঢাবি ভিসি
প্রফেসর ড. আআমস আরেফিন সিদ্দিক
জানান, ‘আমাদের শিক্ষার্থীদের সনদে
লেখা থাকে সে কোন হলের শিক্ষার্থী এবং
কোন বিভাগ থেকে পাশ করেছে। আর ওইসব
কলেজের শিক্ষার্থীদের সনদে লেখা
থাকবে সে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত
কলেজের (স্ব স্ব কলেজের নাম) কোন বিষয়
থেকে পাশ করেছে সেটা।’
অধিভুক্ত হওয়া মানেই বিশ্ববিদ্যালয়ের
শিক্ষার্থী হয়ে যাওয়া না, বিষয়টি স্পষ্ট
করে ভিসি বলেন, আমাদের অধিভুক্ত
কলেজের সংখ্যা এখন ১০৪টি। নতুন সাতটি
যোগ হওয়ায় এ সংখ্যা এখন ১১১টি হবে। অন্য
কলেজ গুলোর শিক্ষা কার্যক্রম ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয় যেভাবে পরিচালনা করে
আসছিল এ কলেজগুলোর কার্যক্রমও সেভাবে
পরিচালিত হবে, নতুন কিছু না।
এই সাতটি কলেজ যুক্ত হওয়ার আগে ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত ১০৪টি কলেজ ও
ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী সংখ্যা ৪০ হাজার
৬৯৮ জন, শিক্ষক ৭ হাজার ৫৯১ জন। নতুন
সাতটি কলেজের মোট অনার্স ও মাস্টার্স
পর্যায়ে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থী সংখ্যা এক
লাখ ৬৭ হাজার ২৩৬ এবং শিক্ষক সংখ্যা এক
হাজার ১৪৯।
ফলে নিজস্ব ৩১ হাজার ৯৫৫ জন শিক্ষার্থীর
বাইরে আরও ২ লাখ ৮ হাজার শিক্ষার্থীর
দেখভালের দায়িত্ব এখন ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের কাঁধে।
সনদে পার্থক্য: নতুন অধিভুক্ত হওয়ার সাতটি
কলেজ থেকে পাশ করে যাওয়া
শিক্ষার্থীরা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সনদ
পেলেও এখন থেকে পাশ করা শিক্ষার্থীরা
পাবেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সনদ। তবে সেই
সনদ বিশ্ববিদ্যালয় নিজস্ব শিক্ষার্থীদে
সনদ থেকে সম্পুর্ণ আলাদা হবে। কারণ সনদে
স্ব স্ব কলেজ এবং বিভাগের নাম স্পষ্ট
উল্লেখ থাকবে।
অধিভুক্ত কলেজগুলোর শিক্ষার্থীদের সনদ
প্রাপ্তির ব্যাপারে ঢাকা কলেজর
প্রিন্সিপাল প্রফেসর মোয়াজ্জেম হোসেন
জানান, এখন থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের
অধীনে সবকিছু পরিচালিত হওয়ায় এখনও
যারা পাশ করে বের হয়ে যায়নি তারা সবাই
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবর্তে ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইস্যু করা সনদ পাবে।
শিক্ষার মানোন্নয়নেই সরকারের এ সিদ্ধান্ত
অধিভুক্তিকরণ প্রক্রিয়ার সঙ্গে
সংশ্লিষ্টদের দাবি, জাতীয়
বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে সরকারি কলেজ
গুলোর উচ্চ শিক্ষার মান আশানুরুপ উন্নতি না
হওয়ার কারণে সরকারি কলেজ গুলোকে
আবারো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের
অধিভুক্তিকরণের সিদ্ধান্ত নেয় সরকার।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, ১৯৯২ সালে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হওয়ার আগ
পর্যন্ত এসব কলেজসহ রাজধানী ও
আশেপাশের প্রায় সব সরকারি কলেজের
শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হতো ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে। জাতীয়
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর থেকে তা ওই
বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে চলে যায়।
কলেজের শিক্ষার্থীর সনদে যা লেখা
থাকবে,,,,
,,
অধিভুক্ত হওয়ায় মানেই বিশ্ববিদ্যালের
শিক্ষ্যার্থী নয় বলে জানালেন ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ঢাবি ভিসি
প্রফেসর ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক।
কলেজের ভর্তি পরীক্ষা, শিক্ষা কার্যক্রম,
একাডেমিক পরীক্ষা, ফলাফল প্রণয়ন এবং
সিলেবাস প্রণয়ন সবকিছুই থাকবে ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধিভুক্ত কলেজগুলো
হলো: ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ,
সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, কবি
নজরুল কলেজ, বেগম বদরুন্নেসা সরকারি
মহিলা কলেজ, মিরপুর সরকারি বাঙলা কলেজ
ও সরকারি তিতুমীর কলেজ। পর্যায়ক্রমে
আরো কলেজ অধিভুক্ত করা হবে।
এসব কলেজের শিক্ষার্থীরা সনদও পাবে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের। তবে ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব শিক্ষার্থী এবং
অধিভুক্ত কলেজ সমুহের শিক্ষার্থীদের সনদে
পার্থক্য থাকবে।
এখনও যারা (Hons & Masters) পাশ করে বের
হয়ে যায় নি তারা সবাই জাতীয়
বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবর্তে ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইস্যু করা সনদ পাবে
বলে জানান হয়েছে। অধিভুক্ত হওয়ায় এখন
থেকে ওইসব কলেজের ভর্তি পরীক্ষা,
শিক্ষা কার্যক্রম, একাডেমিক পরীক্ষা,
ফলাফল প্রণয়ন এবং সিলেবাস প্রণয়ন
সবকিছুই থাকবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের
অধীনে। এসব কলেজের শিক্ষার্থীরা সনদও
পাবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের। তবে ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব শিক্ষার্থী এবং
অধিভুক্ত কলেজসমুহের শিক্ষার্থীদের সনদে
পার্থক্য থাকবে।
বিষয়টি আরো স্পষ্ট করে ঢাবি ভিসি
প্রফেসর ড. আআমস আরেফিন সিদ্দিক
জানান, ‘আমাদের শিক্ষার্থীদের সনদে
লেখা থাকে সে কোন হলের শিক্ষার্থী এবং
কোন বিভাগ থেকে পাশ করেছে। আর ওইসব
কলেজের শিক্ষার্থীদের সনদে লেখা
থাকবে সে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত
কলেজের (স্ব স্ব কলেজের নাম) কোন বিষয়
থেকে পাশ করেছে সেটা।’
অধিভুক্ত হওয়া মানেই বিশ্ববিদ্যালয়ের
শিক্ষার্থী হয়ে যাওয়া না, বিষয়টি স্পষ্ট
করে ভিসি বলেন, আমাদের অধিভুক্ত
কলেজের সংখ্যা এখন ১০৪টি। নতুন সাতটি
যোগ হওয়ায় এ সংখ্যা এখন ১১১টি হবে। অন্য
কলেজ গুলোর শিক্ষা কার্যক্রম ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয় যেভাবে পরিচালনা করে
আসছিল এ কলেজগুলোর কার্যক্রমও সেভাবে
পরিচালিত হবে, নতুন কিছু না।
এই সাতটি কলেজ যুক্ত হওয়ার আগে ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত ১০৪টি কলেজ ও
ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী সংখ্যা ৪০ হাজার
৬৯৮ জন, শিক্ষক ৭ হাজার ৫৯১ জন। নতুন
সাতটি কলেজের মোট অনার্স ও মাস্টার্স
পর্যায়ে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থী সংখ্যা এক
লাখ ৬৭ হাজার ২৩৬ এবং শিক্ষক সংখ্যা এক
হাজার ১৪৯।
ফলে নিজস্ব ৩১ হাজার ৯৫৫ জন শিক্ষার্থীর
বাইরে আরও ২ লাখ ৮ হাজার শিক্ষার্থীর
দেখভালের দায়িত্ব এখন ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের কাঁধে।
সনদে পার্থক্য: নতুন অধিভুক্ত হওয়ার সাতটি
কলেজ থেকে পাশ করে যাওয়া
শিক্ষার্থীরা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সনদ
পেলেও এখন থেকে পাশ করা শিক্ষার্থীরা
পাবেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সনদ। তবে সেই
সনদ বিশ্ববিদ্যালয় নিজস্ব শিক্ষার্থীদে
সনদ থেকে সম্পুর্ণ আলাদা হবে। কারণ সনদে
স্ব স্ব কলেজ এবং বিভাগের নাম স্পষ্ট
উল্লেখ থাকবে।
অধিভুক্ত কলেজগুলোর শিক্ষার্থীদের সনদ
প্রাপ্তির ব্যাপারে ঢাকা কলেজর
প্রিন্সিপাল প্রফেসর মোয়াজ্জেম হোসেন
জানান, এখন থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের
অধীনে সবকিছু পরিচালিত হওয়ায় এখনও
যারা পাশ করে বের হয়ে যায়নি তারা সবাই
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবর্তে ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইস্যু করা সনদ পাবে।
শিক্ষার মানোন্নয়নেই সরকারের এ সিদ্ধান্ত
অধিভুক্তিকরণ প্রক্রিয়ার সঙ্গে
সংশ্লিষ্টদের দাবি, জাতীয়
বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে সরকারি কলেজ
গুলোর উচ্চ শিক্ষার মান আশানুরুপ উন্নতি না
হওয়ার কারণে সরকারি কলেজ গুলোকে
আবারো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের
অধিভুক্তিকরণের সিদ্ধান্ত নেয় সরকার।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, ১৯৯২ সালে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হওয়ার আগ
পর্যন্ত এসব কলেজসহ রাজধানী ও
আশেপাশের প্রায় সব সরকারি কলেজের
শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হতো ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে। জাতীয়
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর থেকে তা ওই
বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে চলে যায়।
Comments
Post a Comment