যৌতুককে না বলুন, শান্তিকে বজায় রাখুন,,,,,, always follow positive and avoid negative, Md Moniruzzaman orfezakir
,,,,,,,যৌতুককে না বলুন, শান্তিকে
বজায় রাখুন,,,,,, always follow
positive and avoid negative
# monirbdngc
,,
ছেলের বউকে মায়েরা(দাজ্জাল
মার্কা মা) কেন যেন
নিজের মেয়ে ভাবা দূরে থাকে,
উল্টা সব সময় নিজের
প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবে। একারনে বউও
তার শ্বাশুরীকে সহ্য করতে পারে
না।
অনেকে বলবেন এক্ষেত্রে প্রথম
অপরাধী হচ্ছে বউ, কিন্তু
লজিক্যালি প্রথম অপরাধী হচ্ছে
মা।
কারন, ভালোবাসা প্রথমে
মায়ের মনে জন্মায়, আর সে
ভালোবাসার ষ্পর্শে সন্তানও
মাকে ভালোবাসতে শিখে।
এমনকি,
একটা মেয়ে যখন বিবাহ করে নতুন
সংসারে আসে তখন সে তার
পরিবারের ভালোবাসার অভাব টা
ভালোভাবে বুঝতে পারে । তখন
যদি তার নতুন সংসারের সদস্যরা
তাকে আপন সন্তানের দৃষ্টিতে
দেখভাল করে তবে সে খুব সহজে
সবার সাথে মিশে উঠতে পারে ।
সবার সাথে একটা সৌহাদ্যপূর্ন
সম্পর্ক গড়ে উঠতে পারে........,
দ্বিতীয় তো,
বিয়ের আগে যৌতুক চাওয়ার মত
জঘন্য কাজটি অনেক মা করে
থাকেন, কিন্তু এই শর্তটি খুব
মেয়েই দেয় যে, "বিয়ের পর কিন্তু
তোমার বাবা-মা আলাদা
থাকবে"।
ছোট্ট একটা উদাহরন দেই। ধরুন
খাবার টেবিলে সবাই এক সাথে
খেতে বসেছেন। এখন ছেলে যদি
বউকে নিজ হাতে খাইয়ে দেয়, মা
নাকি পাশ থেকে বলেই বসে,
"বউকে এত আদর করার কি দরকার?
তাও সবার সামনে! লাজ-শরম কি
সব গেল নাকি"। কিন্তু তা না করে
যদি মাও বউকে মেয়ের মত মনে
করে এক মুঠো খাবার মুখে তুলে
দিত, নির্ঘাত বউও তাকে নিজের
মায়ের মতই ভালোবাসতে শুরু
করতো।
অন্য দিকে,
২য় অপরাধী বউ,,
,
এস্টার জলসা দেখবে অার
দুনিয়ার যত ভেজাল অাছে তা
শিখবে। শাশুড়ি ভাল কথা
বললেও সেটাকে নেগাটিভ মনে
নিবে। তখন কি শাশুড়ি তাকে
মনের মত দেখবে নাকি। অাজ
বিয়ে হলে কালে বউ চায় তারা
অালাদা থাকতে এটা কি কোন
শাশুড়ি মেনে নেবে নাকি।
ছেলে যদি মাকে একটু বেশি
ভালবেসে একটু বেশি খোজ খবর
রাখে, কিছু বউ অাছে তাদের গাঁ
জ্বালা করে,,,,,,,,
যেন তারা বাবা মা থেকে অনেক
বেশি কিছু হয়ে গেছে।
৩য় অপরাধী ছেলে,
সে কোন রিয়েকশন নিতে পারে
না। কারন, বিয়ের সময় যৌতুক
নিয়েছে।
তাহলে,
দেখুন সামাজিক কুপ্রথা আর
প্রচলিত রীতিনীতি , উপরোক্ত
ভালো দিকসমূহের অন্তরায় ।
আমরা আমাদের ছোট খাটো
মানবিক ভূলত্রুটির জন্য সুন্দর এই
পৃথিবীটাকে নরক তুল্য মনে করি ।
'যাইহোক
পরিবারের মধ্যে যদি আমরা এই
ছোট ছোট বিষয় গুলো চর্চা করতে
পারি, আমার মনে হয় পারিবারিক'
ক্ষেত্রে আমরা ছোটোখাটো
থেকে শুরু করে যেসব বড় সমস্যাতে
ভুগী যেমন যৌতুক প্রথা বা" বৃদ্ধ
বাবা-মাকে আশ্রমে পাঠানো,
তার কোনটিই আর থাকবে না।
প্রতিটা পরিবারই একেকটা
জান্নাতের টুকরার রূপ ধারন করবে।
ধন্যবাদ।
powered by Md Moniruzzaman
orfezakir.
বজায় রাখুন,,,,,, always follow
positive and avoid negative
# monirbdngc
,,
ছেলের বউকে মায়েরা(দাজ্জাল
মার্কা মা) কেন যেন
নিজের মেয়ে ভাবা দূরে থাকে,
উল্টা সব সময় নিজের
প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবে। একারনে বউও
তার শ্বাশুরীকে সহ্য করতে পারে
না।
অনেকে বলবেন এক্ষেত্রে প্রথম
অপরাধী হচ্ছে বউ, কিন্তু
লজিক্যালি প্রথম অপরাধী হচ্ছে
মা।
কারন, ভালোবাসা প্রথমে
মায়ের মনে জন্মায়, আর সে
ভালোবাসার ষ্পর্শে সন্তানও
মাকে ভালোবাসতে শিখে।
এমনকি,
একটা মেয়ে যখন বিবাহ করে নতুন
সংসারে আসে তখন সে তার
পরিবারের ভালোবাসার অভাব টা
ভালোভাবে বুঝতে পারে । তখন
যদি তার নতুন সংসারের সদস্যরা
তাকে আপন সন্তানের দৃষ্টিতে
দেখভাল করে তবে সে খুব সহজে
সবার সাথে মিশে উঠতে পারে ।
সবার সাথে একটা সৌহাদ্যপূর্ন
সম্পর্ক গড়ে উঠতে পারে........,
দ্বিতীয় তো,
বিয়ের আগে যৌতুক চাওয়ার মত
জঘন্য কাজটি অনেক মা করে
থাকেন, কিন্তু এই শর্তটি খুব
মেয়েই দেয় যে, "বিয়ের পর কিন্তু
তোমার বাবা-মা আলাদা
থাকবে"।
ছোট্ট একটা উদাহরন দেই। ধরুন
খাবার টেবিলে সবাই এক সাথে
খেতে বসেছেন। এখন ছেলে যদি
বউকে নিজ হাতে খাইয়ে দেয়, মা
নাকি পাশ থেকে বলেই বসে,
"বউকে এত আদর করার কি দরকার?
তাও সবার সামনে! লাজ-শরম কি
সব গেল নাকি"। কিন্তু তা না করে
যদি মাও বউকে মেয়ের মত মনে
করে এক মুঠো খাবার মুখে তুলে
দিত, নির্ঘাত বউও তাকে নিজের
মায়ের মতই ভালোবাসতে শুরু
করতো।
অন্য দিকে,
২য় অপরাধী বউ,,
,
এস্টার জলসা দেখবে অার
দুনিয়ার যত ভেজাল অাছে তা
শিখবে। শাশুড়ি ভাল কথা
বললেও সেটাকে নেগাটিভ মনে
নিবে। তখন কি শাশুড়ি তাকে
মনের মত দেখবে নাকি। অাজ
বিয়ে হলে কালে বউ চায় তারা
অালাদা থাকতে এটা কি কোন
শাশুড়ি মেনে নেবে নাকি।
ছেলে যদি মাকে একটু বেশি
ভালবেসে একটু বেশি খোজ খবর
রাখে, কিছু বউ অাছে তাদের গাঁ
জ্বালা করে,,,,,,,,
যেন তারা বাবা মা থেকে অনেক
বেশি কিছু হয়ে গেছে।
৩য় অপরাধী ছেলে,
সে কোন রিয়েকশন নিতে পারে
না। কারন, বিয়ের সময় যৌতুক
নিয়েছে।
তাহলে,
দেখুন সামাজিক কুপ্রথা আর
প্রচলিত রীতিনীতি , উপরোক্ত
ভালো দিকসমূহের অন্তরায় ।
আমরা আমাদের ছোট খাটো
মানবিক ভূলত্রুটির জন্য সুন্দর এই
পৃথিবীটাকে নরক তুল্য মনে করি ।
'যাইহোক
পরিবারের মধ্যে যদি আমরা এই
ছোট ছোট বিষয় গুলো চর্চা করতে
পারি, আমার মনে হয় পারিবারিক'
ক্ষেত্রে আমরা ছোটোখাটো
থেকে শুরু করে যেসব বড় সমস্যাতে
ভুগী যেমন যৌতুক প্রথা বা" বৃদ্ধ
বাবা-মাকে আশ্রমে পাঠানো,
তার কোনটিই আর থাকবে না।
প্রতিটা পরিবারই একেকটা
জান্নাতের টুকরার রূপ ধারন করবে।
ধন্যবাদ।
powered by Md Moniruzzaman
orfezakir.
Comments
Post a Comment