দুষ্টমি রঙ্গের জোকস, monirbdngc

রঙের জোকস



১.

একরাতে রাজা আর রানী গল্প করতে করতে কথায় কথায় রানী বলে ফেললেন....

রানীঃ সব স্বামীরাই বউয়ের কথা শোনে। রাজা রানীর কথায় একমত হলেন না । তখন তারা একে অপরের সাথে তর্ক করতে শুরু করে দিল । এক পর্যায় রাজা রানীকে বললেন রাজাঃ ঠিক আছে কালই প্রমাণ হয়ে যাবে কে কার কথা শোনে ।



পরের দিন রাজ্যে ঘোষণা করা হল "সব বিবাহিত প্রজাদের জন্য রাজা এক বিশেষ পুরস্কারের ব্যবস্থা করেছেন"। তখন সব বিবাহিত প্রজার হুড়োহুড়ি দিয়ে রাজপ্রসাদের সামনে হাজির হলো । রাজদরবারের সামনে দুইটা সাইনবোর্ড লাগানো হলো ১টা যারা বউয়ের কথা শোনে তাদের লাইন আরেকটা যারা বউয়ের কথা শোনে না তাদের লাইন । তখন সবাই ঠেলাঠেলি করে যারা বউয়ের কথা শোনে সেই লাইনে গিয়ে দাড়ালো । কিন্তু বল্টু বেচারা যারা বউয়ের কথা শোনে না সেই লাইনে গিয়ে দাড়ালো । রাজা হেরে গিয়েও একদিক থেকে খুশি হলেন যাক রাজ্যে এক বান্দা তো আছে যে বউয়ের কথা শোনে না । তখন রাজা কৌতুহলি হয়ে বল্টুকে জিজ্ঞাসা,

রাজাঃ কি ব্যাপার তুমি এই লাইনে এসে দাড়ালে কেনো ?

তখন বল্টু বললো....."আমার বউ আমাকে বেশি হুড়োহুড়ির মধ্যে যেতে মানা করেছে।"







২.

একদিন

ক্লাসে টিচার

প্রশ্ন

করলঃ যারা নিজেকে বোকা ভাব

তারা উঠে দাঁড়াও !!

তো, কেউই উঠে দাঁড়াল না। কিন্তু

কিছুক্ষণ পর

মুখে একটা শয়তানি হাসি নিয়ে উঠ

ক্লাসের

সবচেয়ে পাজি ছাত্র

বল্টু। টিচারঃ ওওও . . .

তাহলে তুই

নিজেকেবোকা ভাবিস?

বল্টুঃ স্যার, ঠিক

তা নয়।

. .

.

.

.

.

. . .

আসলে আপনি একাই

শূধু

দাঁড়িয়ে আছেন,

ব্যাপারটা কেমন

দেখা যায় না"!





৩.

একবার বল্টু এক মেয়েকে বল্লো??

বল্টু: আই লাভ ইউ??

মেয়ে: আমি অন্য একজনকে ভালোবাসি।

:

:

:

বল্টু: দিল ভোঁ দৌড়??

মেয়ে: এ ছেলে কই যাস??

বল্টু: তোর মার কাছে বলে দিতে??

:

:

:

:

:

:

:

মেয়ে: ঐ ছেলে দাড়া আই লাভ ইউ টু









৪.

একজন মেকানিক্যাল

ইঞ্জিনিয়ার, একজন কেমিক্যাল

ইঞ্জিনিয়ার, একজন

ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার এবং

একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার

গাড়িতে করে যাচ্ছিলেন। হঠাৎ

গাড়িটা একটা গাছের সঙ্গে

ধাক্কা খেয়ে বন্ধ হয়ে গেল এবং

আর কিছুতেই চালু হচ্ছিল না।

মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার: আমার

ধারণা, গাড়ির কোনো পার্টস

ভেঙে গেছে। আমাদের উচিত

সেটা বদলে নেওয়া।

কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার: আমার

ধারণা, গাড়ির গ্যাস ফুরিয়ে

গেছে। আমাদের গ্যাস নেওয়া

উচিত।

ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার:

আমার ধারণা, গাড়ির কোনো

পার্টস জ্বলে গেছে। আমাদের

উচিত সেটা মেরামত করা।

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার: হুম…আমার মনে হয়, আমাদের

সবার উচিত গাড়ি থেকে বের

হওয়া, তারপর আবার নতুন

করে গাড়িতে উঠে বসা।







৫.

আদালতে বিচার চলছিলো। আসামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ, সে একটি মেয়েকে অশ্লীল প্রস্তাব জানিয়েছে। মেয়েটিকে যখন বলা হলো আসামী তাকে কি প্রস্তাব দিয়েছিলো, সবার সামনে সে কথা বলতে মেয়েটি ভীষণ লজ্জা পেলো। আসামীর প্রস্তাবটা সে এক টুকরো কাগজে লিখে দিলো। জজ সাহেব কাগজটা পড়ে তা জুরীদের কাছে পাঠিয়ে দিলেন। জুরীর প্রত্যেকে একে একে কাগজটা পড়ে সেটা পাশের জনকে বাড়িয়ে দিচ্ছিলেন। জুরীদের মধ্যে একজন সুন্দরী মহিলাও ছিলেন। কাগজটা পড়ে পাশের জনকে দিতে গিয়ে তিনি দেখলেন, পাশের ভদ্রলোক ঝিমোচ্ছেন। তাঁকে মৃদু খোঁচা দিয়ে জাগিয়ে কাগজটা তাঁর হাতে গুঁজে দিলেন। ভদ্রলোক কাগজটা পড়ার পর মহিলা সদস্যার দিকে তাকিয়ে মৃদু হাসলেন, ঘাড় নেড়ে সম্মতি জানালেন। তারপর কাগজটা পকেটে রেখে হাসি মুখে বসে রইলেন। কাগজে লেখা ছিলো “আমার সাথে বিছানায় যাবেন ?”







৬.

দৌড়ে ডাক্তারের কাছে এসে এক ভদ্র মহিলা জানালেন তার স্বামীর পেটে একটা ইঁদুর ঢুকে গেছে। ভয় নেই, ডাক্তার অভয় দিলেন। আপনার স্বামীর মুখের কাছে একটা শুঁটকি নাড়তে থাকুন, ইঁদুর বের হয়ে আসবে। আমিও এসে যাচ্ছি কিছেক্ষণের মধ্যে। বাড়ীতে গিয়ে ডাক্তার সাহেব দেখলেন ভদ্রমহিলা তার স্বামীর মুখের সামনে এক বাটি দুধ ধরে চুকচুক করছেন।

কি ব্যাপার ? ডাক্তার বিরক্ত হয়ে বললেন, ইঁদুর কখনো দুধ খায় ? আপনাকে না শুঁটকি নাড়তে বলেছি। তা বলেছেন। ভদ্রমহিলার উত্তর, কিন্তু ইঁদুরটা ধরার জন্য যে ওর পেটে আমি বেড়াল ঢুকিয়ে দিয়েছি। আগে তো ওটা বের করি।







৭.

৭ বছর

বয়সি একটি ছেলে

রাস্তা

দিয়ে যাচ্ছে ।

লুঙ্গি পরে লুঙ্গির

পেছনের

দিকে খানিকটা ছেড়া

তো

ছেলেটি রাস্তা দিয়ে যাওয়ার

সময় একদল

কলেজ পড়ুয়া মেয়ে তার পেছনে।

তারা প্রাইভেট পড়তে যাচ্ছে।

*

*

হটাৎ মেয়ে গুলোর নজর

পড়ল

ছেলেটার লুঙ্গির

পেছনে ছেড়ার

ওপর।

তখন মেয়েদের ভেতর

থেকে একটি মেয়ে বলে

উঠলো।

*

*

*

মেয়ে: এই ছেলে

লুঙ্গিটা একটু

ঘুরায়ে পরো।তোমার জয় বাংলা দেখা যায়।

*

*

*

ছেলে: আপা পেছোনে

তো জয়

বাংলা দেখা যাচ্ছে

লুঙ্গি টা

ঘুরয়ে পরলে সোনার

বাংলা দেখা যাবে।









৮.

→বল্টু ৭ মহিলাকে খুন করেছে...!!

এখন সে লুকানোর জন্য জায়গা

খুজছে...!!

তাই সে গেল তার জিগরি দোস্ত

আবুলের বাড়ি...!!

আবুলের সাথে দেখা হল...!!

★আবুলঃ- কিরে দোস্ত... কি খবর...!!



★বল্টুঃ- ভাল না রে বন্ধু.. বিপদে

পইড়া তোর কাছে আসছি...!!



★আবুলঃ- ক্যান দোস্ত.. কি

হইছে...??

?

★বল্টুঃ- আমি ৭ জন মহিলারে খুন

করছি...!!

এখন পুলিশ আমার পিছনে...!!

আমারে তোর বাড়িতে

লুকানোর জায়গা দিতে পারবি...??

?

→এই কথা শুনে আবুল বল্টুকে

দিল ধমাধম ধোলাই...!!



★বল্টুঃ- কি হইছে দোস্ত... আমারে

মারতাছস ক্যান...??

?

?

★আবুলঃ- তোর আর আমার

বন্ধুত্ব এইখানেই শেষ...!!



★বল্টুঃ- ক্যান দোস্ত...!!

?

??

???

★পল্টুঃ- হারামি.. কি কমতি

ছিল আমাদের বন্ধুত্বের মাঝে...!!

কি দোষ করছি আমি...!!

আমার বউটারে খুন করলি না

ক্যান...??







৯.

স্বামী আর স্ত্রীর মধ্যে সারাদিন ঝগড়া চলে। অথচ তাদের পাশের ফ্ল্যাট থেকে সারা দিনরাত হাসির শব্দ শোনা যায়। স্বামী একদিন আর থাকতে না পেরে পাশের বাসার ভদ্রলোককে জিজ্ঞাসা করলেন,

আচ্ছা ভাই, আমাদের স্বামী স্ত্রীর মধ্যে সারাদিন ঝগড়া হয়, আর আপনাদের বাসা থেকে সবসময় হাসির আওয়াজপাওয়া যায়।

আচ্ছা, আপনারা ঝগড়া না করে এত সুখে কি করে থাকেন বলুন তো?

পাশের বাসার ভদ্রলোক রেগে বললেন,

কে বলেছে আমরা সুখে আছি?

ঝগড়া করি না এটা কে বলল?

— ইয়ে মানে… তাহলে যে আপনাদের বাসা থেকে সবসময় হাসির আওয়াজ শুনতে পাই…

— আরে ধুর, আমার বউ এর সাথে সবসময় ঝগড়া লেগেই আছে। আর ঝগড়া হলেই ও হাতের কাছে যা পায় আমার দিকে ছুঁড়ে মারে।

আমার গায়ে লাগলে ও হাসে,

আর না লাগলে আমি হাসি।









১০.

সর্দারজী তার বসকে এস এম এস করলোঃ “আমি অসুস্থ, আজকে অফিসে আসা হবে না।”



বস এস এম এস এর রিপ্লাই দিলেনঃ “আমি অসুস্থ বোধ করলে আমার বউকে আদর করি। তুমিও এটা করে দেখতে পারো।”



ঘন্টা খানেক পর সর্দারজী আবার এস এম এস এর রিপ্লাই দিলেনঃ “অনেক ভালো বোধ করছি। আপনার বউ খুব ই চমতকার মেয়ে।”









১১.

এক ভদ্রমহিলা গেছেন ডাক্তারের কাছে—

ভদ্রমহিলা: ডাক্তার সাহেব, আমার দুটো কান পুড়ে গেছে।

ডাক্তার: হুম্, দেখতে পাচ্ছি। কিন্তু কীভাবে পুড়ল?

ভদ্রমহিলা: আমি আমার স্বামীর শার্ট ইস্ত্রি করছিলাম। হঠা ৎ ফোন এল। আমি ফোন না তুলে ভুল করে ইস্ত্রিটা তুলে কানে লাগিয়ে ফেলেছিলাম।

ডাক্তার: বুঝলাম, কিন্তু অন্য কানটা পুড়ল কীভাবে?

ভদ্রমহিলা: লোকটা যে আবারও ফোন করেছিল











১২.

ছোট্ট টুকু স্কুল থেকে বাসায় ফিরে দেখল উঠানে একটা মুরগি মরে আছে, মরা মুরগির দেহ শক্ত হয়ে পা দুটো আকাশের দিকে মুখ করে আছে। টুকুর চাচা বাসায় ফিরতেই সে তার কাছে ছুটে গেল।

‘চাচু চাচু , আমাগো মরা মুরগিটার পা দুইটা আকাশের দিকে খাড়া হইয়া আসে কেন?’

চাচু : ‘ওর আত্মা যেন তাড়াতাড়ি উপরে উইঠা যাইতে পারে’



কয়েকদিন পর টুকুর চাচা বাসায় ফিরতে সে আবার দৌড়ে গেল।



‘চাচু চাচু, আইজকা আরেকটু হইলেই চাচী মইরা গেসিল’



চাচু : ‘কেন কেন কি হইসে?’ টুকুর চাচা শঙ্কিতভাবে জিজ্ঞাসা করেন।



‘চাচী আইজকা হেইদিনের মরা মুরগিটার মত আকাশের দিকে পা তুইলা চিল্লাইতেসিল,

‘আমার হইয়া যাইতেসে, আমার হইয়া যাইতেসে’।

পাশের বাড়ীর রহিম চাচায় যদি খালি চাচীর উপরে উইঠা হেরে বিছানার লগে চাইপা ধইরা না রাখত……’









১৩.

বাবা আর ছেলে মার্কেটে গেছে। হঠাৎ ছেলে দেখে বাপের প্যান্টের চেইন খোলা!

ছেলেঃ বাবা, বাবা, তোমার প্যান্টের চেন খোলা!

বাবাঃ স্টুপিড, এভাবে বলতে নেই। বলতে হয়, “তোমার মেকআপ বক্স খোলা”

পরের দিন একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি—–

ছেলেঃ বাবা, তোমার লিপস্টিক বের হয়ে গেছে।









১৪.

প্রথম বন্ধু : দোস্ত, আমার গার্লফ্রেন্ড তো মেডিক্যালে ভর্তি হইছে।

দ্বিতীয় বন্ধু : কী বলিস! ও না মানবিক বিভাগে পড়ত?

প্রথম বন্ধু : দূর! গাড়ি থেকে পড়ে গিয়ে পা ভাঙছে, তাই চিকিৎসার জন্য মেডিক্যালে ভর্তি হইছে!









১৫.

হঠাৎ বাসায় কলিংবেল। গৃহকর্তী

গেলেন দরজা খুলতে। খুলেই

তিনি অবাক, এক কাজের বুয়া

টাইপের মহিলা দাড়ায় আছে

দরজায়।

গৃহকর্তীঃ কে আপনি..?

মহিলাঃ আপা, আমি আপনার

ফেসবুক ফ্রেন্ড লিস্ট এর

সুমাইয়া কুলসুম। গত কালকে

আপনি একটা স্ট্যাটাস দিলেন

না, যে আপনার বাসার কাজের

বুয়া চলে গেছে, তাই সেটা

দেখার পর আমি আমার

আগের বাড়ির কাজ ছেড়ে

আপনার বাড়ি চলে আইলাম।

কারণ হাজার হলেও আপনি

আমার ফ্রেন্ড। এখন থেকে

আমি আপনার বাড়িতেই কাজ

করুম। আর একসাথে ফেসবুক

ইউজ করুম। রাজি আছেন

তো..?

গৃহকর্তীঃ বাসার ঠিকানা কথায় পাইলা..?

মহিলাঃ জি আপা, আপনার

ছেলে দিছে, ও আবার আমার

মাইয়ার ফেসবুক ফ্রেন্ড











১৬.



গভীর রাত। প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছে।

কেউ একজন চিৎকার করে

বলছে, ‘এই যে ভাই, কেউ

আছেন? একটু ধাক্কা

দেবেন?’চিৎকার শুনে ঘুম

ভেঙে গেল মিসেস মলির। মলি

তাঁর স্বামী রফিক সাহেবকে

ধাক্কা দিয়ে বললেন, ‘এই যে,

শুনছো, কে যেন খুব বিপদে

পড়েছে!’ঘুমাতুর কণ্ঠে বললেন

রফিক, ‘আহ্! ঘুমাও তো!

লোকটার কণ্ঠ শুনে মাতাল

মনে হচ্ছে।’অভিমানের সুরে

বললেন মলি, ‘মনে আছে সেই

রাতের কথা? সেদিন তোমার

কণ্ঠও মাতালের মতোই

শোনাচ্ছিল।’ রফিক বললেন,

‘মনে আছে। সে রাতেও প্রচণ্ড

বৃষ্টি হচ্ছিল। তোমার খুব শরীর

খারাপ করেছিল। গাড়িতে করে

তোমাকে নিয়ে হাসপাতালে

যাচ্ছিলাম। হঠাৎ গাড়ি বন্ধ হয়ে

গেল। সেদিন আমিও চিৎকার

করেছিলাম, কেউ আছেন?

একটু ধাক্কা দিয়ে দেবেন?’ মলি

বললেন, ‘মনে আছে তাহলে।

সেদিন যদি তোমার চিৎকার

শুনে একটা লোকও এগিয়ে না

আসত, কী হতো বলো তো?

আজ অন্যের বিপদে তুমি যাবে

না? প্লিজ, একটু গিয়ে দেখো

না!’ অগত্যা উঠতে হলো

রফিক সাহেবকে। ভিজে

চুপচুপা হয়ে কাদা-পানি

মাড়িয়ে এগিয়ে চললেন তিনি

শব্দের উৎস লক্ষ্য করে।

বললেন, ‘কোথায় ভাই

আপনি?’শুনতে পেলেন, ‘এই

তো, এদিকে। বাগানের দিকে

আসুন।’রফিক সাহেব

এগোলেন। আবারও শুনতে

পেলেন, ‘হ্যাঁ হ্যাঁ…ডানে

আসুন। নিম গাছটার

পেছনে…।’ রফিক সাহেব

আরও এগোলেন। ‘আহ্!

ধন্যবাদ! আপনার ভাই দয়ার

শরীর। কতক্ষণ ধরে দোলনায

় বসে আছি, ধাক্কা দেওয়ার

মতো কাউকে পাচ্ছি না!’

বলল মাতাল!











১৭.

বল্টু নতুন প্রেমে পরছে। তো চান্দু

বল্টুকে বলছে,

চান্দুঃ কিরে, তুই নাকি প্রেম

করছিস?

বল্টুঃ হ্যাঁ.........

চান্দুঃ মেয়েটিকে দেখাবি না........???

বল্টুঃ নিশ্চয়ই, এখনই চল.........

(কিছুদুর যাওয়ার পর, একটা বাড়ির

দু’তলায়

দাঁড়িয়ে থাকা একটা মেয়ে কে দেখিয়ে)

বল্টুঃ ওই যে দেখ বারান্দায়

দাড়িয়ে আছে...

(মেয়েটির দিকে তাকানোর

সঙ্গে সঙ্গে বল্টুকে আর

চান্দুকে সে পায়ের

জুতা দেখালো) চান্দুর মাথা পুরাই

গরম

তাকে জুতা দেখিয়ে লজ্জা দিলো...

চান্দুঃ কেনো, মিথ্যা কথা বললি?

তুই

না বললি মেয়েটি তোকে ভালোবাসে?

মেয়েটি তো তোকে জুতা দেখাইতেছে....

বল্টুঃ তুই বুঝবি না, এই ভাষা কেবল

প্রেমিকরাই বুঝে, ও আমাকে বাটার

(Bata) দোকানের

সামনে দাড়াতে বলছে....

চান্দুঃ আগে প্রেমিকরা,

প্রেমিকার চোখের ভাষা বুঝতো,

আর এখন দেখতাছি তারা জুতার

ভাষাও বুঝে.....











১৮.

মেয়েঃ ডাক্তার সাহেব, আমার

বয়ফ্রেন্ড অত্যন্ত বাজে একটা ছেলে।

ডাঃ কেন এই কথা বলছেন কেন?

মেয়েঃ সে আমাকে কিস করেছে?

ডাঃ মানে এইভাবে (ডাঃ কিস...করলো)

...তাতে কি হয়েছে?

মেয়েঃ সে আমার জামা খুলেছে।

ডাঃ মানে এইভাবে (ডাঃ মেয়েটার জামা খুলল)

...তাতে কি হয়েছে?

মেয়েঃ তারপর সে আমার সাথে সেক্স করছে।

ডাঃমানে এইভাবে (ডাঃ মেয়েটার সাথে সেক্স করল)

...তাতে কি হয়েছে?

মেয়েঃ শেষে আমাকে বলল যে তার

এইডস আছে।

ডাঃ ওরে ……… , আগে কবি তো!!!









১৯.

গরমের চাপাবাজ ঝোকস।

তিন চাপাবাজ গল্প

করছে

প্রথম জন : আমার

দাদার আমলে এত

গরম পড়ত যে তাঁর সব মুরগি

সেদ্ধ ডিম

পাড়ত।

দ্বিতীয় জন : আমার

দাদার

আমলে এতই গরম পড়ত যে তাঁর খামারে

গরু দুধ

দিলে সেটা

গরম

থাকত আর জ্বাল

দেওয়ার প্রয়োজন পড়ত

না।

তৃতীয় জন : আমার

দাদার আমলে

এত গরম

পড়েছিল যে আমার দাদা একটা

হোটেল

দিয়ে অনেক

বড়লোক

হয়ে গিয়েছিল। 'কী

বেচত তোর দাদা?'

'কেন,

তোদের দাদাদের সেদ্ধ

ডিম আর

গরম দুধ।











২০.

কজন সাংবাদিক এক কৃষক এর সাক্ষাৎকার নিচ্ছে-

সাংবাদিকঃ তুমি ছাগল দুটো কে কি খেতে দাও?

কৃষকঃ কোন ছাগলটাকে, সাদাটা কে নাকি কালোটা কে?

সাংবাদিক :কালো টা কে ?

কৃষক: ঘাস

সাংবাদিক : আর সাদা টা কে ?

কৃষক: ওটাকেও ঘাস খেতে দেই।

সাংবাদিক :তুমি ছাগল দুটোকে কোথায় বেঁধে রাখো?

কৃষক: কোন ছাগলটা কে,সাদা টা কে না কালো টাকে?

সাংবাদিক : কালো টা কে ?

কৃষক : গোয়ালে, একটা খুঁটির সাথে।

সাংবাদিক : আর সাদা টা কে ?

কৃষক :ওটাকেও গোয়ালে ওই একই খুঁটির সাথে।

সাংবাদিক :তুমি ছাগল দুটোকে কি দিয়ে পরিস্কার রাখো?

কৃষক:কোন ছাগলটা কে,সাদা টা কে না কালো টাকে?

সাংবাদিক : কালো টা কে ?

কৃষক : জল দিয়ে চান করাই।

সাংবাদিক : আর সাদা টা কে ?

কৃষক: ওটাকেও জল দিয়ে চান করাই।

সাংবাদিক (প্রচণ্ড রেগে গিয়ে) : হারামী, দুটো ছাগলের এর সাথেই যখন সব কিছু একরকম হচ্ছে তখন বার বার আমাকে জিজ্ঞাসা করছো কেন যে সাদা ছাগল টা না কালো ছাগল টা?

কৃষক: কারণ কালো ছাগল টা আমার।

সাংবাদিক : আর সাদা ছাগল টা ?

কৃষক: ওটাও আমার।

এই শুনে সাংবাদিক অজ্ঞান। যখন জ্ঞান ফিরলো তখন কৃষক সাংবাদিক কে বললো - এবার বুঝলি যখন টিভি তে একই খবর বার বার বলে আমাদের কান টা খেয়ে ফেলিস তখন আমাদের কেমন লাগে ?







২১.



বায়োমেটট্রিক এর সেরা জোকস

-------------------------------------------



ময়মন্সিংগের এক লুক কাস্টমার কেয়ার এ

ফুন দিছেঃ

.

-হ্যালো অমুক কাস্টমার কেয়ার থেকে তমুক

বলছি। স্যার কিভাবে সাহায্য করতে পারি?

:আইন্নেগর সিম বায়োমেস্টিক রেজিস্টেশন

করলে না বুলে ফেসবুক ফিরি দেইন?

.

-স্যার ফেসবুক না ঠিক, বায়োমেট্রিক

পদ্ধতিতে রেজিস্টেশন করলে এক গিগা

ডাটা

ফ্রী দিচ্ছি।

:এক আডি ডেংগা ফিরি? অই বেডা ডেংগা

দিয়া আমি কি করাম?

.

-সরি স্যার ডেংগা না ডাটা। এটা দিয়ে

ইন্টারনেট এর যাবতিয় কাজ করতে

পারবেন?।

:ফেসবুক চালাইবার পাইবাম নাহি হেইডা

কইন?

.

- জি স্যার পারবেন।

:এইডা আগে কইতাইন না। আইন্নে মিয়া

কামের কথা ছাড়া হুদাই বের বের করুইন।

-সরি স্যার,আপনাকে আর কোন ভাবে

সাহায্য করতে পারি?.

.

:আইন্নের লগে ত আসল গফ টাই করলাম

না।আমি ফ্রি ফেসবুক পাইছি হগলে নেট

কানেকশন দিলে বেক টিহা কাইট্টা নেগা ।

-আপনার সমস্যাটার জন্যে আমরা দুঃখিত।

স্যার আমরা দেখতে পাচ্ছি আপনি

বায়োমেট্রিক রেজিস্টেশন এর জন্যে ১

গিগাবাইট ডাটা পেয়েছেন

.

-তে টিহা কাডে কে?

: দিনে দুইটার পরে ইন্টারনেট ব্যাবহার

করেছেন যার জন্যে চার্জ কেটে রাখা

হয়েছে। বুঝেছেন?

.

:কিচ্ছু বুজ্জি না বাও মত কইন।

-স্যার আমাদের অফারের কিছু শর্ত আছে,

আপনি রাত দুইটা থেকে দুপুর বারোটো(2 am-

11:59am) পর্যন্ত ইন্টারনেট

উপভোগ করতে পারবেন।

.

:এইতা অফার কাগর লাইজ্ঞা দিছোস?

আমগর লাইজ্ঞা নাকি আমিরিকার লুহের

লাইজ্ঞা? -স্যার আমাদের জন্যে। কেন

স্যার?

:হালারগরে হালা,রাইত দুইড্ডা সুমু হজাগ

থাকতাম তগর হয়েন্নী মার্কা অফার

লাইজ্ঞা? এত রাইতে বালা মাইষের পুতাইন

হজাক থাকে? তরাই দেশের মাইষেরে

খারাপ বানাইতাছোস, তগরে সামনে

পাইলে চরায়া মুতায়ালিনি দরহার।।





Comments

Popular posts from this blog

অনার্স ২য় বর্ষে বই লিস্ট উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ,Hon's Botany 2nd year book list

"I LOVE YOU" একটি গাণিতিক সুত্র: